’আমি সেকুলার মুসলিম’।
কথাটা আজকাল আধুনিক ছেলে-মেয়েদের মাঝে বেশ শোনা যায়। শুধু যে তারা বলে তা নয়, এই সেকুলারিটি নিয়ে তারা যথেষ্ট গর্বও করে থাকে।
শুধু যদি কথাটা তরুন সমাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতো তাহলেও হতো। কথাটা যে রীতিমতো আমাদের নেতা-নেত্রী থেকে শুরু করে আধুনিক আলেম সমাজও যথেষ্ট যুক্তি সহকারে বলছে! আমি সত্যিকার অর্থেই ভীত-সন্ত্রস্থ। তারা আসলেই কি বলছে? যা বলছে তা কি তারা বুঝে বলছে?
অনেকেতো আবার আরও এক ডিগ্রী বাড়িয়ে আমাদের নবী (সা:) কেও সেকুলার প্রমান করার চেষ্টায় আছে। সত্যি করে বলুনতো, আসলেই আপনারা কারা? কি আপনাদের অভিপ্রায়?
যেদিন একজন মুসলমান কালেমা শাহাদাত বা অন্য যে কোন কালেমা তার মুখ দিয়ে উচ্চারন করলো সেইদিনইতো সে সকল সেকুলারিজমকে ছুড়ে ফেলে দিলো। তারপর আবার কোথা হতে মুসলমানদের মাঝে সেকুলার শব্দটা উদয় হলো তা আমার বোধগম্য নয়।
মনে করে দেখুন, মক্কার কুফররাও কিন্তু জানতো ও মানতো আল্লাহ তাদেরকে সৃষ্টি করেছে, এই মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ, বৃষ্টি দেবার মালিক আল্লাহ, ফসল দেওয়ার মালিক আল্লাহ। তারপরও কিন্তু তারা ইসলামী ইতিহাসে কাফের বলে চিহ্নিত। কেন, একবারও কি ভেবে দেখেছেন? ভাবেননি, তাই আপনারা নিজেদেরকে সেকুলার দাবী করছেন।
আমি ধরে নিলাম, আপনারা সবাই জানেন সেকুলার অর্থ, তারপরও যারা জানেন না তাদেরকে অনুরোধ করবো একটু কষ্ট করে জেনে নিন। আজ আপনারা নিজেদেরকে যা বলে দাবী করছেন, কাল হাশরের ময়দানে যদি তা আপনাদের বিরুদ্ধে যায় তার পরিনতি হবে ভয়াবহ।
যেহেতু আমরা সবাই ইংরেজী শিক্ষাকে বেশ গুরুত্ব দেই, তাই আমি এই ইংরেজী শিক্ষা ব্যবস্থার আলোকেই বলছি, সেকুলার শব্দে অর্থ, যে কোন ধর্ম মানে না বা যে কোন ধর্মের অন্তর্ভক্ত নয়।
তাই বন্ধুরা, আমি আপনাদেরকে অনুরোধ করবো নিজেকে একজন মুসলাম হিসেবে পরিচিত করুন। মুসলমানদের মাঝে কোন সেকুলার, জঙ্গি, চরমপন্থী নেই। আছে ভ্রাতৃত্বের পথ, আছে আলোকউজ্জল পথ.......
সময় ফুরিয়ে যাবার আগেই আসুন ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় নেই। অন্যথায়, আল্লাহ হিসাব গ্রহনে তৎপর......................
০৪/০৭/২০১৩
কথাটা আজকাল আধুনিক ছেলে-মেয়েদের মাঝে বেশ শোনা যায়। শুধু যে তারা বলে তা নয়, এই সেকুলারিটি নিয়ে তারা যথেষ্ট গর্বও করে থাকে।
শুধু যদি কথাটা তরুন সমাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতো তাহলেও হতো। কথাটা যে রীতিমতো আমাদের নেতা-নেত্রী থেকে শুরু করে আধুনিক আলেম সমাজও যথেষ্ট যুক্তি সহকারে বলছে! আমি সত্যিকার অর্থেই ভীত-সন্ত্রস্থ। তারা আসলেই কি বলছে? যা বলছে তা কি তারা বুঝে বলছে?
অনেকেতো আবার আরও এক ডিগ্রী বাড়িয়ে আমাদের নবী (সা:) কেও সেকুলার প্রমান করার চেষ্টায় আছে। সত্যি করে বলুনতো, আসলেই আপনারা কারা? কি আপনাদের অভিপ্রায়?
যেদিন একজন মুসলমান কালেমা শাহাদাত বা অন্য যে কোন কালেমা তার মুখ দিয়ে উচ্চারন করলো সেইদিনইতো সে সকল সেকুলারিজমকে ছুড়ে ফেলে দিলো। তারপর আবার কোথা হতে মুসলমানদের মাঝে সেকুলার শব্দটা উদয় হলো তা আমার বোধগম্য নয়।
মনে করে দেখুন, মক্কার কুফররাও কিন্তু জানতো ও মানতো আল্লাহ তাদেরকে সৃষ্টি করেছে, এই মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ, বৃষ্টি দেবার মালিক আল্লাহ, ফসল দেওয়ার মালিক আল্লাহ। তারপরও কিন্তু তারা ইসলামী ইতিহাসে কাফের বলে চিহ্নিত। কেন, একবারও কি ভেবে দেখেছেন? ভাবেননি, তাই আপনারা নিজেদেরকে সেকুলার দাবী করছেন।
আমি ধরে নিলাম, আপনারা সবাই জানেন সেকুলার অর্থ, তারপরও যারা জানেন না তাদেরকে অনুরোধ করবো একটু কষ্ট করে জেনে নিন। আজ আপনারা নিজেদেরকে যা বলে দাবী করছেন, কাল হাশরের ময়দানে যদি তা আপনাদের বিরুদ্ধে যায় তার পরিনতি হবে ভয়াবহ।
যেহেতু আমরা সবাই ইংরেজী শিক্ষাকে বেশ গুরুত্ব দেই, তাই আমি এই ইংরেজী শিক্ষা ব্যবস্থার আলোকেই বলছি, সেকুলার শব্দে অর্থ, যে কোন ধর্ম মানে না বা যে কোন ধর্মের অন্তর্ভক্ত নয়।
তাই বন্ধুরা, আমি আপনাদেরকে অনুরোধ করবো নিজেকে একজন মুসলাম হিসেবে পরিচিত করুন। মুসলমানদের মাঝে কোন সেকুলার, জঙ্গি, চরমপন্থী নেই। আছে ভ্রাতৃত্বের পথ, আছে আলোকউজ্জল পথ.......
সময় ফুরিয়ে যাবার আগেই আসুন ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় নেই। অন্যথায়, আল্লাহ হিসাব গ্রহনে তৎপর......................
০৪/০৭/২০১৩
No comments:
Post a Comment