ব্যাক্তি,
সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় জীবনে ইতিহাসের ভূমিকা অনস্বিকার্য। ইতিহাসকে বাদ
দিয়ে কখনও সামনে এগুনো যায়না। জীবনের প্রতিটি মোড়ে ইতিহাস সামনে এসে
দাঁড়ায়। প্রতিটি পদে আমাদেরকে প্রেরনা / যাতনা দেয় ইতিহাস। তাই আমাদের
প্রত্যেকেরই দায়িত্ব আমাদের ইতিহাসকে জানা। তবে এই জানা হতে হবে সঠিক, কোন
আবেগ বা রং বিবর্জিত। এই জানার বা জানানোর মধ্যে থাকতে হবে সততা..........
কিন্তু এ কোন ইতিহাস আমরা আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মদের জানাচ্ছি? আমরা আমাদের চেতনাকে কেন প্রতারিত করছি? কেন আমাদের জাতীয়তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছি? কেন, কেন...............?
//
ইতিহাস বইয়ে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম করা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী আখ্যায়িত করায় এ নিয়ে সচেতন শিক্ষক-অভিভাবকেরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এ বিষয়ে কয়েকজন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তারাও এর বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা এবং ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এ রূপ বিভ্রান্তিকর শিক্ষা দেয়ার অধিকার তাদেরকে দিয়েছে। তাদের মতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাথে ইসলামের কোনো বিরোধ ছিল না। ইসলামের বিরোধিতার জন্য কেউ মুক্তিযুদ্ধ করেনি।
এ ছাড়া বইটিতে ১৯৭৫ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত ইতিহাসের যে বর্ণনা দেয়া হয়েছে তাতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বিশেষ করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করা হয়েছে। জিয়াউর রহমানের ক্ষমতা দখল, তার শাসনামল, দল গঠন এবং তার সে সময়ে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ পর্যালোচনা করতে গিয়ে আপত্তিকর সব মন্তব্য করা হয়েছে। এমনকি তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে জিয়াউর রহমানকে কখনো জিয়া, কখনো জেনারেল জিয়া সম্বোধন করা হয়েছে। নব্বইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের বিষয়ে জোট গঠনের কথা উল্লেখ করতে গিয়ে খালেদা জিয়ার নাম রাশেদ খান মেননেরও নিচে লেখা হয়েছে।
সূত্র: http:// www.dailynayadiganta.com/ new/?p=144916
//
কিন্তু এ কোন ইতিহাস আমরা আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মদের জানাচ্ছি? আমরা আমাদের চেতনাকে কেন প্রতারিত করছি? কেন আমাদের জাতীয়তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছি? কেন, কেন...............?
//
ইতিহাস বইয়ে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম করা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী আখ্যায়িত করায় এ নিয়ে সচেতন শিক্ষক-অভিভাবকেরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এ বিষয়ে কয়েকজন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তারাও এর বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা এবং ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এ রূপ বিভ্রান্তিকর শিক্ষা দেয়ার অধিকার তাদেরকে দিয়েছে। তাদের মতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাথে ইসলামের কোনো বিরোধ ছিল না। ইসলামের বিরোধিতার জন্য কেউ মুক্তিযুদ্ধ করেনি।
এ ছাড়া বইটিতে ১৯৭৫ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত ইতিহাসের যে বর্ণনা দেয়া হয়েছে তাতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বিশেষ করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করা হয়েছে। জিয়াউর রহমানের ক্ষমতা দখল, তার শাসনামল, দল গঠন এবং তার সে সময়ে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ পর্যালোচনা করতে গিয়ে আপত্তিকর সব মন্তব্য করা হয়েছে। এমনকি তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে জিয়াউর রহমানকে কখনো জিয়া, কখনো জেনারেল জিয়া সম্বোধন করা হয়েছে। নব্বইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের বিষয়ে জোট গঠনের কথা উল্লেখ করতে গিয়ে খালেদা জিয়ার নাম রাশেদ খান মেননেরও নিচে লেখা হয়েছে।
সূত্র: http://
//
No comments:
Post a Comment