Wednesday, April 17, 2013

ইতিহাস



ব্যাক্তি, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় জীবনে ইতিহাসের ভূমিকা অনস্বিকার্য। ইতিহাসকে বাদ দিয়ে কখনও সামনে এগুনো যায়না। জীবনের প্রতিটি মোড়ে ইতিহাস সামনে এসে দাঁড়ায়। প্রতিটি পদে আমাদেরকে প্রেরনা / যাতনা দেয় ইতিহাস। তাই আমাদের প্রত্যেকেরই দায়িত্ব আমাদের ইতিহাসকে জানা। তবে এই জানা হতে হবে সঠিক, কোন আবেগ বা রং বিবর্জিত। এই জানার বা জানানোর মধ্যে থাকতে হবে সততা..........

কিন্তু এ কোন ইতিহাস আমরা আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মদের জানাচ্ছি? আমরা আমাদের চেতনাকে কেন প্রতারিত করছি? কেন আমাদের জাতীয়তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছি? কেন, কেন...............?

//
ইতিহাস বইয়ে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম করা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী আখ্যায়িত করায় এ নিয়ে সচেতন শিক্ষক-অভিভাবকেরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এ বিষয়ে কয়েকজন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তারাও এর বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা এবং ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এ রূপ বিভ্রান্তিকর শিক্ষা দেয়ার অধিকার তাদেরকে দিয়েছে। তাদের মতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাথে ইসলামের কোনো বিরোধ ছিল না। ইসলামের বিরোধিতার জন্য কেউ মুক্তিযুদ্ধ করেনি।

এ ছাড়া বইটিতে ১৯৭৫ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত ইতিহাসের যে বর্ণনা দেয়া হয়েছে তাতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বিশেষ করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করা হয়েছে। জিয়াউর রহমানের ক্ষমতা দখল, তার শাসনামল, দল গঠন এবং তার সে সময়ে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ পর্যালোচনা করতে গিয়ে আপত্তিকর সব মন্তব্য করা হয়েছে। এমনকি তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে জিয়াউর রহমানকে কখনো জিয়া, কখনো জেনারেল জিয়া সম্বোধন করা হয়েছে। নব্বইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের বিষয়ে জোট গঠনের কথা উল্লেখ করতে গিয়ে খালেদা জিয়ার নাম রাশেদ খান মেননেরও নিচে লেখা হয়েছে।

সূত্র: http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=144916
//

পিকেটিং

আইজকা বিরোধীদলের ডাকা হরতালের ২য় দিন চলতাছে। সারাদিন দেহি বেবাকতে পিকেটিং করতাছে। তাই আমিও চিন্তা করলাম আমিও পিকেটিং করুম।
তাই ফেবু পিকেটিং শুরু করলাম:-
সাধারন পিকেটিং হিসারে বেবাকতেরে poke করুম। আর জ্বালাও পোড়াও পিকেটিং এর লগি হগলরে মেসেজ দিমু BOOM লেইখা...................

একটু খানি চিন্তা করইয়া দেখলাম, হেরাতো পিকেটিং করনের লইগা টাহা পাইবো আর আমিতো খামাখা গাইল খামু। তাই পিকেটিং এর চিন্তাটা বাদ দিয়া বউ-পুলার লইগা দু’খান রুটির জোগাড়ের সরঞ্জাম হিসাবে আপিস আইয়া পরলাম..................

28/03/2013

হরতাল





হরতাল দেয়া এবং এর প্রতিহত করা নাকি গনতান্ত্রিক অধিকার। তাদের গনতান্ত্রিক অধিকারের যাতাকলে আমরা আমাদের মৌলিক অধিকারগুলো হারিয়ে ফেলছি..................

একটু ভেবে দেখবেন কি?

বেডরুম


সারাদিন অক্লান্ত পরিশ্রম এর পর নিজের বেডরুমে গিয়ে একটু শান্তি মতন ঘুমাতে চায়না এমন কেউ আছে বলে আমি মনে করিনা........
বস্তুত আমরা সবাই আমাদের বেডরুমকে বিভিন্ন উপকরন দিয়ে একটি শান্তিুময় স্থানে রূপান্তরিত করতে কার্পন্য করিনা......... পাখির পালকের বালিশের সাথে সাথে বিছানার তোষকও যে কত ধরনের আছে তার সঠিক হিসাব আমরা কেউই জানিনা....... এইতো বছর খানেক আগে টিভিতে দেখলাম বিভিন্ন রকমের ছোট ছোট পাথর দিয়ে একধরনের বিছানার তোষক তৈরী করা হয়েছে, যা নাকি ঘুমের জন্য এবং স্বাস্থ্যর জন্য খুবই ভাল.......... .......
মাঝে মাঝে ট্রাভেল এন্ড লিভিং চ্যানেলে বিভিন্ন হোটেলের বা প্রাসাদের যে বেডরুমগুলো দেখায় নিজের বিশ্বাস হতে চায়না যা দেখছি তা ঠিক দেখছি কিনা...............
কিন্তু ভাই, আমার কতক্ষন এ বেডরুমে নিজেদের সমার্পিত করি...... কতক্ষন সেই বিলাশ বহুল বিছানার আড়মোড়া ভাঙ্গি...... কতক্ষন .................
যে বেডরুমে আমি দীর্ঘদিন অবস্থান করবো তাকে সুন্দর ও সুসজ্জিত করার জন্য আমি কি করলাম? কি কি প্রস্তুতি নিলাম........... যে কোন সময়ই আমাকে আমার বেডরুমে প্রবেশ করতে হবে নিজের শত ইচ্ছার বিরুদ্ধে........ কোন শক্তিই তা ফেরাতে পারবে না................


সম্পদ


হযরত আবদুল্লাহ ইবনে শিখখীর (রা) বলেন, আমি একদিন রাসুল (স) এর নিকট পৌঁছে দেখলাম তিনি সূরা তাকাসুর পাঠ করে বলছিলেন:
“মানুষ বলে, আমার ধন! আমার ধন! অথচ তোমার অংশ তো ততটুকুই যতটুকু তুমি খেয়ে শেষ করে ফেল অথবা পরিধান করে ছিন্ন করে দাও অথবা সদকা করে সম্মুখে পাঠিয়ে দাও। এছাড়া যা আছে, তা তোমার হাত থেকে চলে যাবে- তুমি অপরের জন্য তা ছেড়ে যাবে”
(ইবনে কাসীর, তিরমিযী, আহমদ)


ইসলাম ও বাংলাদেশ

আজকাল একটা কথা খুব বেশী শোনা যাচ্ছে। দেশটা নাকি পাকিস্তান-আফগানিস্তান হতে যাচ্ছে। জিজ্ঞাস করলাম কিভাবে? উত্তর দিল, ইসলামী আইন প্রতিষ্ঠা হলে নাকি দেশটা পাকিস্তান-আফগানিস্তান হয়ে যাবে!
তখন নাকি আমরা আন্তর্জাতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবো ইত্যাদি ইত্যাদি............. আমাদের দেশে নাকি সেকুলার মুসলমান দরকার।।

খুবই ভাল কথা, সেকুলার মুসলমান দরকার। কিন্তু বন্ধুরা, সেকুলার মুসলমান আবার কি জিনিষ? এদের অস্তিত্ব কুরআন বা সুন্নাহর কোথায় লিখা আছে? কি তাদের বৈশিষ্ট?

আমাদের দেশে নাকি নারীরা তাদের অধিকার হারাবে। চমৎকার, নারীরা যদি তাদের অধিকার হারায় তাহলে আমার সংসার চলবে কিভাবে? আমার সন্তানকে প্রাথমিক শিক্ষা কে দান করবে?

বন্ধু একটু থাম, বলতো কে বা কারা জীবন্ত মেয়ে শিশুদের গর্তে পুতে রাখতো? বলতো, বিধবাদের বিয়ের অধিকার কে দিয়েছেন? বলতো, আমাদের নবীর কাছে সর্বপ্রথম যিনি ইসলাম গ্রহন করেছেন কে তিনি? তিনি কি করতেন?

না, এই যে, গার্মেন্টসের মেয়েরা যদি কাজে যেতে না পারে, মেয়েরা যদি রাস্তায় ইট ভাঙ্গতে না পারে তখন কে তাদের খাওয়াবে?

খুবই মূল্যবান প্রশ্ন। কিন্তু বন্ধু, কোরআন-সুন্নাহর কোথায় লিখা আছে তারা কাজ করতে পারবেনা। তুমি কি জান, আমার নবী (সা:) এর স্ত্রী নিজেও যুদ্ধে অংশগ্রহন করেছিলেন? আমার নবীর আর একজন স্ত্রী ব্যবসায়ী ছিলেন, তা কি তুমি জান?

তারপরও নারী-পুরুষ যদি অবাধে মেলামেশা করতে না পারে তাহলে তাদের শিক্ষাতো পূর্নতা পায়না।

নারী-পুরুষের অবাধ মিলা মিশা করতে তো কোন বাধা আছে বলে আমি শুনি নাই। শুধু বলা হয়েছে মেয়েরা যেন তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, যেন তাদের দেহের গঠন বাহিরের থেকে স্পষ্টভাবে না বুঝা যায়। এইতো, এর বেশী কিছু আমার জানা নেই।

দেখ বন্ধু, জানিনা তোমরা অবাধ মেলামেশা বলতে কি বুঝাচ্ছ। তবে আমি যতটুকু বুঝি এই অবাধ মেলামেশাই কিন্তু প্রভা, পরিমলকে জন্ম দিয়েছে। এই নারী স্বাধীনতাই ভারতে চলন্ত বাসের ঘটনার জন্ম দিয়েছে। এই রকম আরও বহু ঘটনা ঘটছে তার কতটুকুইবা প্রকাশিত হয় বলো.......

তোমরা বলছো দেশটা পাকিস্তান-আফগান হবে, কিন্তু কেন বন্ধু। তোমরা কি সৌদি আরব বা ইরানকে দেখছো না। তারাতো ইসলামী আইন প্রতিষ্ঠা করেছে।

তোমরা বন্ধু এতো কিছু দেখ, কিন্তু দেখনা মহানবী (সা:) যেদিন বায়তুল মাল উদ্ভোদন করলেন সেই দিন কি ভাষন দিয়েছিলেন। কৈ তোমার কোন রাষ্ট্রের কোন সরকার কি আজ অবধি সেইরকম একটি সাহসী বক্তব্য রাখতে পেরেছেন?

তোমরা কি জানার চেষ্টা কর, হযরত ওমর (রা:) এর শাসনামল এর ঘটনাগুলি। তাঁর শাসনামলেতো তিনি কাউকে যাকাত দেবার মতো কোন ব্যক্তিকে খুঁজে পাননি। এখন তোমরাই বলতো, কোন দেশের কোন সরকার কি তা করতে পেরেছেন? বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশগুলোতে তোমরা দেখতে পাবে দারিদ্র সীমার নীচে অনেক লোক বসবাস করছে। কিন্তু হযরত ওমর (রা:) এর শাসনামলে তা পাওয়া যায়নি।

তোমরা যে বলো মহানবী (সা:) ধর্ম নিরপেক্ষ ছিলেন, তোমরা কি শুন নাই বা পড় নাই তিনি কতগুলো যুদ্ধে স্বশরীরে অংশগ্রহন করেছেন, কি ছিল সেই যুদ্ধের কারন, কি ছিল সেই যুদ্ধের কৌশল।

আবার যখন বলো মুসলমানরা জঙ্গি, তোমরা কি শুন নাই বা জান নাই বা জানার চেষ্টা কর নাই, আমার নবী (সা:) কে যখন তায়েফের কাফেররা রক্তাক্ত করে তায়েফ থেকে তাড়িয়ে দিলো তখন আমার নবী (সা:) মহান আল্লাহর দরবারে কি বলে দোয়া করেছিলেন?

বন্ধু, ইসলামে সেকুলার বা গোঁড়া বা চরম বাদী বলে কোন শব্দ নাই। ইসলাম সব সময়ই আমাদেরকে মধ্যম পন্থা অবলম্বন করতে শিখায়। তবে হ্যাঁ, আমাদের জিহাদের জন্যও আদেশ করে এবং সেই সাথে স্পষ্টভাবে বলে দেয়া আছে শত্রুর আছে কি রকম ব্যবহার করতে হবে।

বন্ধু, ইসলামে কুরআনকে বলা হয় পরিপূর্ন জীবন ব্যবস্থা। আমরা কয়জন আমাদের সমস্যাগুলোর সমাধান কুরআন এ খুঁজেছি? কয়জন আমরা কুরআন এর সাথে সম্পর্ক স্থাপন করেছি যে আজ আমরা কুরআন এর আইন শুনলে আঁতকে উঠি?

ইসলামের প্রথম কথা, পড় তুমি তোমার প্রভুর নামে। ইসলামই জ্ঞান অর্জনকে ফরজ করেছে। এখন বলতো কয়জন আমরা জানার চেষ্টা করেছি? কয়জন আমরা পড়ি? না, বন্ধু, নিজের নাম লিখতে জানলেই ইসলামে শিক্ষিত হওয়া যায়না। ইসলাম তোমাকে গবেষনার জন্য তাগিদ দেয়। চিন্তা করার জন্য অনুপ্রেরণা যোগায়।

আজ আমরা জানি না বা জানার চেষ্টা করিনা। সেটা আমাদের দোষ, ইসলামের নয়। আমাদের এই দূর্বলতার সুযোগ নিয়ে কিছু ভন্ড সমগ্র ইসলামকে দূষিত করছে। তারা তাদের মনগড়া মতবাদ দিয়ে আমাদেরকে পথভ্রষ্ট করছে।

সবাই সব জ্ঞান অর্জন করতে পারে না এটা সত্যি। তাই কোন কিছুর সমাধানের জন্য অবশ্যই আমাকে তার কাছে যেতে হবে যিনি আমাদের মধ্যে ভাল জানেন এবং তিনি যে জানেন ও সুষ্ঠ সমাধান দেন তার পরীক্ষা আমাদেরকেই করে নিতে হবে। এবং এর জন্য ইসলামের প্রাথমিক শিক্ষা আমাদেরকে নিজ গরজেই শিখে নিতে হবে।

আমাদের ভুলের মাসুল আমাদেরকেই দিতে হবে। এর জন্য আমরা কোনভাবেই ইসলামকে দায়ী করতে পারবো না বা পারিনা। অবশ্যই ইসলাম শান্তির ধর্ম এবং ইসলাম প্রতিষ্ঠা হলেই শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে, ইনশাল্লাহ।

বর্তমান

আগে আছিলাম খোদাই ষাঁড় মাগার ইদানিং ফার্মের মুরগী হইয়া গেছি। কেউ একটু জোড়ে পশ্চাতদেশ দিয়া বায়ু ত্যাগ করলেই ফাল দিয়া উঠি ...................

ইসলাম ও সংস্কৃতি

একটি শিশু ভূমিষ্ঠ হবার পর (সকল মুসলীম পরিবারে) আমরা তার কানে আযান দিয়ে তাকে তার পরিচয় জানিয়ে দেই। সেই আযানে বলা হয়
“আল্লাহ সবচেয়ে বড় (৪ বার),
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নাই (২ বার)
আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ (সা:) আল্লাহর বান্দা ও রাসূল (২বার),
আসো নামাযের জন্য (২ বার), আসো উন্নতির জন্য (২ বার), আল্লাহ সবচেয়ে বড় (২বার),
আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই।।”

কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, মুসলীম পরিবারের সন্তান তার জাতীয়তাকে অস্বিকার করবে, এর অর্থ এই নয় যে, সে তার মাতৃভাষাকে অসম্মান করবে, এ্রর অর্থ এই নয় যে, সে তার উপর অর্পিত জাতীয় দায়িত্ব পালন থেকে বিরত থাকবে, অর্থ এই নয় যে ..............

আমার নবী তাঁর মাতৃভূমিকে অত্যন্ত ভালবাসতেন, তাঁর জাতীকে তিনি ভালবাসতেন, যার প্রমান স্বরূপ যখন তায়েফ থেকে তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থায় বিতাড়িত করা হলো তিনি তায়েফ এর অধিবাসীদের জন্য কোন প্রকার বদ দুয়া করেননি।

সয়ং মহান আল্লাহ তায়ালা আমার নবীর মাতৃভাষাকে সম্মান দেখিয়ে পবিত্র কুরআনকে আরবী ভাষায় নাযিল করেছেন (এ আমার ধারনা, এর স্বপক্ষে আমার কাছে কোন তথ্য বা প্রমান নেই)।

তাই একজন মুসলমান হিসাবে আমি বিশ্বাস করি, আমার ধর্মের সাথে সাথে আমাকে আমার দেশ, জাতীয়তা, ভাষাকে সম্মান করতে হবে।।

দৌড়





তোরে, আমি কেমনে যে বুঝাই, কাউরে দৌড়ানি দিতে গেলে তোরে নিজেও দৌড়াইতে হইবো............

আমেরিকায় বোমা হামলা


আইজা দেখলাম, আমরিকাতে নাকি কেডা মজা কইরা পটকা ফুটাইছে। আর হেগো সুরকার এইটারে নাকি সন্ত্রাসী আখ্যা দিছে .......... লুল।
আর ঐদিকে যে মাইনষের পেট খারাপের লাহান একের পর এক ককটেল ফাটতাছে হেইডা যদি হেগো দেশেতো অইতো তাইলে ............

17/04/2013